মোস্তাফিজুর রহমান জীবন: আমি একজন ভদ্র ঘরের সন্তান। আমার পেছনে কোনো কালির দাগ নেই। দেশের সনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আমি লিখাপড়া করেছি। আমি ন্যায় নীতি ও আদর্শকে বিশ্বাস করি। সাধারণ মানুষের প্রতি রয়েছে আমার অগাধ বিশ্বাস ও প্রাণঢালা ভালোবাসা। এ কারণে তাহেরপুর পৌরবাসী আমাকে পরপর তিনবার মেয়র নির্বাচিত করেছেন। তাই আমি বিস্বাস করি আগামী কাল রোববার অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনে জনগণ নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে বিপুল ভোটে আমাকে এমপি নির্বাচিত করবে।
এ ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী। সাংবাদিকদের দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ এই আশাবাদের কথা ব্যক্ত করেন।
সাক্ষাৎকারে তিনি আরো বলেন, আমি এমপি নির্বাচিত হলে বাগমারায় কোনো প্রকার ঘুস-দূর্নীতি থাকবে না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হবে দূর্নীত মুক্ত। স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় শিক্ষক-কর্মচারীরা কোনো প্রকার টাকা-পয়সা ছাড়াই মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ পাবেন। আপনারা একবার ভোট দিয়ে আমাকে এমপি নির্বাচিত করলে আমার শততা, আদর্শ ও ব্যবহারের প্রতি সন্তুষ্ঠু হয়ে আপনারা আজীবন আমাকে এমপি হিসাবে দেখতে চাইবেন বলে আমি বিস্বাস করি।
আবুল কালাম বলেন, জন্মলগ্ন থেকেই আমি আ.লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত। তাই আমি মনে করি দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে দলীয় মনোনয়ন দিয়ে বাগমারায় তৃনমূল আ.লীগের ন্যায্য অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছেন। এ কারণে আমার সঙ্গে রয়েছেন রাজশাহী অ্যাডভোকেট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন, জেলা আ.লীগের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. পি.এম সফিকুল ইসলাম ও জেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট জাকিরুল ইসলাম সান্টুসহ বিভিন্ন ইউপির বর্তমান ও সাবেক চেয়ারম্যান-মেম্বর, শিক্ষক এবং বীর মুক্তিযোদ্ধারা। এছাড়াও আমার সঙ্গে রয়েছেন তৃনমূল আ.লীগ, মহিলা আ.লীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ ও ছাত্রলীগসহ সকল শ্রেণী পেশার সাধারন মানুষ।