শ্রমিকরা অভিযোগ করেন, বর্তমান মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি হামিদুল আলম সাজু কার্যনির্বাহী পরিষদের নেতাসহ সকল শ্রমিকদের নিয়ে রাজশাহী জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের আগের কার্যনির্বাহী পরিষদের কাছে বকেয়া টাকার লেনদেনের হিসাব চান। যদিও ওই সময় সভাপতি ও কোষাধ্যক্ষ ছাড়া কমিটির অন্যরা সেখানে উপস্থিত ছিলো না। টাকার হিসাব দেয়ার কথা বলা হলেও আগের পর্ষদ বর্তমান পর্ষদকে হিসাব দিতে গড়িমশি করছেন।
সভাপতি হামিদুল আলম সাজু শ্রমিসকদের উদ্দেশ্যে বলেন আপনারা ঐক্যবদ্ধ হোন। ঐক্য বদ্ধ হয়ে আগের কমিটির কাছে থেকে টাকা আদায় করতে হবে। সভাপতি অভিযোগ করে বলেন, এক মাস হয়ে গেলেও পূর্বের কমিটির নেতৃবৃন্দ আমাদের পর্ষদকে হিসাব বুঝিয়ে দিচ্ছে না। কেনো দিচ্ছে সেটি আমি জানি না। কারণ ওই টাকা শারিরিক প্রতিবন্ধি, মৃত্য বরণকারী, শ্রমিক ইউনিয়নের ছেলে মেয়েদের বিয়েসব অন্যান্য কাজে প্রদান করা হয়। কিন্তু পূর্বের পরিষদের নেতৃবৃন্দ টাকা বুঝিয়ে না দেয়ায় শ্রমিকরা এই ন্যায্য পাওয়ানা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
শ্রমিকরা জানান, শ্রমিকদের পাওনা বুঝিয়ে না দিলে তারা অনশন বা ধর্মঘটের মতো কর্মসূচীতে যাবে বলেও ঘোষণা দেয়া হয়।