তানোর প্রতিনিধি
এখবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকাজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। কারন তার দেখাদেখি এভাবে অনেকেই গাছ কাটা শুরু করবেন। এজন্য রবিউলকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন স্হানীয়রা।
শনিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তানোর টু মুন্ডুমালা রাস্তার পাঠাকাঠা মোড়ের দক্ষিণে বড় নিম গাছ কেটে রাখা হয়েছে। যেখানে গাছ ছিল সে জায়গায় মাটি দিয়ে ভরাট করা হয়েছে। সেখানে ছিলেন রবিউলের পিতা ইয়াসিন আলী, তার কাছে জানতে চাওয়া হয় সরকারি খাস জায়গার গাছ কিভাবে কাটলেন, আর নিম গাছ কাটার জন্য আপনাকে কেউ অনুমতি দিয়েছে নাকি, তিনি প্রথমে গলা উচিয়ে বলেন আমার জায়গার গাছ কেটেছে সমস্যা কোথায়, এটা সরকারি রাস্তার গাছ এবং নিম গাছ ঔষধী গাছ কাটা নিষেধ এসব কথা বলতেই তার ছেলে তেড়ে এসে বলেন, আপনারা যতখুশি লেখালেখি করেন সমস্যা নাই, আমরা সরকারি গাছ কেটেছি। যা করার সরকার করবে আপনারা এখান থেকে চলে যান বলে দম্ভোক্তি দেখান তিনি।
মুন্ডুমালা তহসিলদার রবিউল ইসলাম বলেন, বিষয়টি শুনেছি, রোববার উদ্ধর্তন কর্মকর্তার সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নোয়া হবে বলে জানান। বিষয়টি নিয়ে উপজেলা এসিল্যান্ড (ভূমি) কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও ফোন রিসিভ না করায় তার কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও পংকজ চন্দ্র দেবনাথ জানান, এবিষয়ে কেউ অভিযোগ করেননি, যদি সরকারি খাস জায়গার গাছ হয়ে থাকে তাহলে খোঁজ খবর নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান।