May 19, 2025, 2:49 pm

News Headline :
রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাব প্রীতি ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত রাজশাহী নার্সিং কলেজে বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইন নার্সিং দুপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১০ রাজশাহী জেলা গণধিকার পরিষদের নতুন কমিটি অনুমোদন স্বামীকে মিথ্যা বিস্ফোরক মামলাতে ফাঁসানোর অভিযোগে স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন রাসিক সাবেক মেয়র লিটনের এপিএস টিটু গ্রেফতার রাজশাহীতে বড় ভাইয়ের বিরুদ্ধে ছোট ভাইয়ের সম্পত্তি জোরপূর্বক দখলের অভিযোগ রাজশাহীতে পুলিশের ভয়ে পালাতে গিয়ে মারা গেলেন সাবেক কাউন্সিলর রাজশাহীতে সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলা, সাংবাদিক মহলে নিন্দার ঝড় রাজশাহীতে তীব্র গরমে পথচারীর পাশে মহানগর বিএনপি লিটন ও তার স্ত্রী সন্তানের বিরুদ্ধে দুদকের ৩টি মামলা দায়ের
তানোরে আদালতের ১৪৪ ধারা অমান্য করে বাড়ি নির্মাণের অভিযোগ

তানোরে আদালতের ১৪৪ ধারা অমান্য করে বাড়ি নির্মাণের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহীর তানোর উপজেলায় ১৪৪ ধারা লঙ্ঘন করে বিরোধপূর্ণ সম্পত্তিতে রাতের আঁধারে জোরপূর্বক বাড়ি নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে পালপাড়া মহল্লার আহসান হাবিব বাবুলের বিরুদ্ধে।

এ বিষয়ে গোল্লাপাড়া মহল্লার বিশ্ববনাথ চন্দ্র সাহা অভিযোগ করে বলেন, আহসান হাবীব বাবুল স্থানীয় বাহিনীসহ বহিরাগত ভাড়াটিয়া বাহিনী নিয়ে আদালতের ১৪৪ ধারা অমান্য করে রাতের অন্ধকারে বাড়ি নির্মাণ কাজ শুরু করেছে। তিনি আরও বলেন তানোর পৌরসভার জেল নম্বর ১৪৪, মৌজা তানোর, আরএস খতিয়ান নম্বর ৩৩৭ এবং প্রস্তাবিত খতিয়ান নম্বর ১৬৫৯-এর ৯৩ শতক জমির মূল মালিক নারায়ন চন্দ্র দাস। তিনি এই জমি ১৯৭৫ সালের ২১ এপ্রিল শ্রীমতি হারানী রানী দাসের কাছে বিক্রি করেন। পরবর্তীতে ওয়ারিশ সূত্রে জমি চলে যায় তাদের একমাত্র সন্তান নিমাই কান্ত দাসের কাছে। নিমাই কান্ত দাসের কাছ থেকে জমিটি ক্রয় করেন তিনি। এখন আমি জমিতে গেলে আহসান হাবিব বাবুল ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন এবং ৬ ডিসেম্বর জমি জবরদখল করে ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি কাটা শুরু করেন। এই সময় আমার বর্গাদার আবুল কালাম নিষেধ করতে গেলে, প্রতিপক্ষের পক্ষ থেকে তাকে মারধর করে।

এ বিষয়ে আহসান হাবিব বাবুল বলেন, আমি এই জমির মূল খতিয়ানের যারা মালিক পর্যায়ক্রমে ১৯৮৪ সালে গোবিন্দ দাসের কাছে ১১ শতাংশ, ১৯৮৯ সালে বিভুতি ভূষণের কাছে ৬.৫ শতাংশ এবং রঘুনাথ দাসের কাছে ১৯৯০ সালে ৭ শতাংশ মোট ২৪.৫ শতাংশ জমি কিনি। আমি জমিটি ১৯৯৩ সালে খারিজ করি। আমি এই যায়গায় ৪০ বছর যাবৎ বসবাস করছি। এখানে ১৯৮৪ সাল থেকে আমার একটা শ-মিল ছিলো। তিনি আরও বলেন বিশ^নাথ সাহা নিমায়ের কাছ থেকে একটা জাল দলিল করে আমার জায়গা দখলের চেষ্টা করছে। তা না হলে এতদিন সে কোথায় ছিলো। আমি আদালতে আপিল করে ১৪৪ ধারা বাতিল করেছি। এখন আর কোন নিষেধাঙ্গা নেই।

এ বিষয়ে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মিজানুর রহমান মিজান বলেন, আসলে উভয়পক্ষই কাগজ দেখায় এটা নিয়ে কোর্টে মামলা চলমান রয়েছে। আমরা উভয়পক্ষেকে কোর্ট যে নির্দেশনা দিয়েছে সেটি মেনে কাজ করতে বলেছি।

Please Share This Post in Your Social Media

ads

ads



© All rights reserved © 2024
Developed by- .:: SHUMANBD ::.