মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
সিলেট জেলা কারাগারে ‘জহুরুল ইসলাম আশু’ এই নামের একজনের পরিবর্তে আরেকজন চাকরি করছেন- এ সংক্রান্ত রিট আবেদনের শুনানিতে আদালত এ মন্তব্য করেন।
আদালতে আইনজীবী ছিলেন খুরশিদ আলম খান, রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
গণমাধ্যমে প্রচারিত খবরে জানা গেছে, ছদ্মবেশ ধারণ এবং বিভিন্ন জাল জালিয়াতির মাধ্যমে চট্টগ্রাম ও সিলেট কারাগারে ২০০ কারারক্ষী চাকরি করছেন। পরে কারা কর্তৃপক্ষ তদন্ত করে ৮৮ জনের জাল জালিয়াতির প্রমাণ পায়। এর মধ্যে তিনজনকে পাওয়া গেছে যারা একজনের পরিবর্তে আরেকজন চাকরি করছেন। ওই প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে আজ শুনানি হয়েছে।
শুনানিকালে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বলেন, এখন গণমাধ্যমে দেখা যায় ঘুস লেনদেন হয় বস্তায় বস্তায়।
তখন বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি বলেন, এখন আর বস্তায় নয় ঘুষ লেনদেন হয় ডলারে।