November 25, 2024, 9:42 pm

News Headline :
অবৈধ দখলদার বুলবুল-হিটলার গংদের আড়াই মাসে কয়েক লক্ষ টাকা ঘাপলা সীমাহীন দূর্নীতির পরও বহাল তবিয়তে মোহনপুরের ইউএনও আয়শা সিদ্দিকা রাজশাহীতে চাঁদাবাজি ও দখলদারত্ব বন্ধে কঠোর হুশিয়ারি যুবদল নেতা রবি’র পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু রাজশাহীতে কোথাও স্থাপনা করতে না পেরে শেষমেস ভাঙারির দোকানে মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে প্রস্তুত আ.লীগ: নাছিম রাজশাহীতে আলু ও তেলের দাম বাড়তি রাজশাহীতে ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বললো মহানগর ছাত্রদল প্রধান উপদেষ্টার সাথে খালেদা জিয়ার মতবিনিময় দেশের সকল ক্ষমতার মালিক হবেন জনগণ: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
রাজশাহীতে চেক জালিয়াতি মামলার আসামি আটক

রাজশাহীতে চেক জালিয়াতি মামলার আসামি আটক

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আরএমপি দামকুড়া থানায় চেক জালিয়াতি ও ১২ লাখ টাকা প্রতারণার মামলার আসামী প্রতারক আমির হোসেন (৪০) কে  আটক করেছে থানা পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে কাশিয়াডাঙ্গা থানার দেলুয়াবাড়ি এলাকা থেকে তাকে আটক করে দামকুড়া থানা পুলিশ। এ তথ্য নিশ্চিত করেন দামকুড়া থানার এসআই আলী আকবর।

আটককৃত প্রতারক মোঃ আমির হোসেন (৪০) কাশিয়াডাঙ্গা থানার মিয়াপুর দেলুয়াবাড়ী এলাকার আজাদ আলীর ছেলে। দীর্ঘদিন যাবত সে একাধিক মানুষের কাছে থেকে লাখ লাখ টাকা প্রতারণা করে হাতিয়ে নিয়েছে।

জানা গেছে, কাশিয়াডাঙ্গা থানার মিয়াপুর দেলুয়াবাড়ী এলাকার আজাদ আলীর ছেলে আমির হোসেন (৪০) দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন মানুষের সাথে চেক জালিয়াতি ও প্রতারণা করে লাখ লাখ টাকা মানুষের কাছে থেকে হাতিয়ে নিয়েছে। বিভিন্ন থানায় আমির হোসেনের বিরুদ্ধে একাধিক প্রতারণার মামলাও রয়েছে। দামকুড়া থানার শিতলাই কাদিপুর এলাকার ওয়াহিদুজ্জামান রিপনের কাছে থেকে প্রতারণা করে ১২ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে আমীর হোসেনের বিরুদ্ধে গত বৃহস্পতিবার দামকুড়া থানায় একটি প্রতারণার মামলা করে রিপন। সেই মামলায় শুক্রবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে দামকুড়া থানা পুলিশের এসআই আকবর আলীর নেতৃত্বে থানা পুলিশের একটি টিম প্রতারক আমীর হোসেন কে গ্রেপ্তার করে।

মামলার বাদি দামকুড়া থানার শিতলাই কাদিপুর এলাকার ওয়াহিদুজ্জামান রিপন জানান, ব্যবসার পার্টনার করার জন্য ১৫ লাখ টাকা নেয় আমার কাছে থেকে আমীর হোসেন। ৩ লাখ টাকা ফেরত দিয়েছে। বাঁকি ১২ লাখ টাকা পাওয়া যায় তার কাছে। টাকা নেয়ার বিষয় চেক ও ৩০০ টাকার ননজুডিশিয়াল স্টেম্পে লিখা পড়া করে দেন আমীর হোসেন আমাকে। টাকা দেয়ার মাস খানেক পরে বুঝতে পারি প্রতারণা করেছে আমীর আমার সাথে। পরে তার কাছে পাওনা টাকা ফেরত চাইলে প্রতারক আমীর বিভিন্ন ভাবে টালবাহানা শুরু করে। নিরুপায় হয়ে গত বৃহস্পতিবার দামকুড়া থানায় আমীরের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা করি।

সেই মামলায় শুক্রবার দামকুড়া থানার এসআই আকবর রাত সাড়ে ১১ টার দিকে কাশিয়াডাঙ্গা মিয়াপুর দেলুয়াবাড়ি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। প্রতারক আমীর হোসেনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় চেক জালিয়াতি ও প্রতারণার একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানান দামকুড়া থানা পুলিশ।

 

 

 

 

Please Share This Post in Your Social Media

ads



© All rights reserved © 2024
Developed by- .:: SHUMANBD ::.