নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীতে এ বছর জনপ্রতি সর্বনিম্ন ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে ১১০ টাকা। আর সর্বোচ্চ দুই হাজার ৬৪০ টাকা।আররি ১৪৪৪ হিজরি ও ইংরেজি ২০২৩ সালের জন্য এ ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সোমবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে রাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী জামিয়া ইসলামিয়া শাহ মখদুম (রহ:) মাদ্রাসার অফিস কক্ষে ফিতরা নির্ধারণী বৈঠক হয়।বৈঠকে এ ফিতরা নির্ধারণ করা হয়।
ওলামায়েকরামদের এ বৈঠকে রাজশাহীর বর্তমান বাজার দর যাচাই করে ইসলামী শরীয়াহ অনুযায়ী গমের আটা হিসাবে (১ কেজি ৬৫০ গ্রাম) ১১০ টাকা, যবের হিসাবের ২৪৮ টাকা, খেজুরের হিসাবে ১ হাজার ৯৮০ টাকা, কিসমিসের হিসাবে ১ হাজার ৩২০ টাকা এবং পনিরের হিসাবে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬৪০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়।এখন যার যা সাধ্য অনুযায়ী জন প্রতি এই ফিতরা আদায় করবেন। ঈদের জামাত পর্যন্ত এ ফিতরা আদায় করা যাবে বলেও বৈঠকে জানানো হয়।
তবে সর্বনিম্নহারে ফিতরা না দিয়ে সামর্থ্য অনুসারে উপরোক্ত পণ্যগুলোর যে কোনো একটি পণ্য বা এর সর্বোচ্চ পণ্যের বাজারমূল্যে সাদাকাতুল ফিতর আদায়ের অনুরোধ করা হয়েছে।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন রাজশাহীর জামিয়া ইসলামিয়া শাহ রাজশাহীর জামিয়া ইসলামিয়া শাহ মখদুম (রহ:) এছাড়া বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন মাওলানা শেখ মো. তৈয়বুর রহমান নিজামী, মাওলানা ইমতিয়াজ আহমদ, মাওলানা আবু তাহের, মাওলানা আব্দুল খালেক, মাওলানা আব্দুস সবুর, মাওলানা রফিকুল ইসলাম, মাওলানা আতিকুর রহমান, মাওলানা মেসবাহুল হক, মাওলানা আমিনুল ইসলাম, মাওলানা জাকারিয়া হাবিবী, মাওলানা আজমল হোছাইন, মাওলানা জাহিদুল ইসলাম, মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ, মাসুম পারভেজ, মাওলানা ইকরামুল ইসলাম, মাওলানা জাহিদুল ইসলাম, মুফতি ইয়াকুব আলী, মাওলানা ফজলুল করীম, মুফতি আব্দুল জলিল শাহ, মুফতি আ. সবুর, মাওলানা হোছাইন আহমাদ আযমী, মাওলানা কেফায়েতুর রহমান নোমান, মাওলানা মো. আবদুল বারী, মাওলানা সাইফুল্লাহ ওবাইদী।মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি মাওলানা মো. শহাদাত আলী।