July 11, 2025, 7:10 am

News Headline :
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩,  মেয়েরা এগিয়ে রাজশাহী বোটানিক্যাল গার্ডেন ও চিড়িয়াখানায় বৃক্ষ রোপণ ১৭ বছর ধরে অবৈধ বালু উত্তোলন, ঝুঁকিতে রূপপুর প্রকল্পসহ হার্ডিং ব্রিজ ও লালন শাহ সেতু রাজশাহী প্রেসক্লাব থেকে সন্ত্রাসী জুলুর অস্ত্র বাহক পুট্ট বাবু আটক রাজশাহীতে কথিত সাংবাদিক জুলুর বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন ‘‘জুলাই সনদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে আছি’’: রাজশাহীতে নাহিদ বাগমারা আওয়ামী লীগের দোসর চেয়ারম্যান মোজাম্মেল এর বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ রাজশাহী প্রেসক্লাবের কথিত সভাপতি ‘জুলু’ সেনা অভিযানে গ্রেফতার রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন রাজশাহী বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার আহ্বায়ক কমিটিতে আওয়ামীলীগের দোসরদের অপসারনের দাবীতে স্মারকলিপি প্রদান
তানোর পৌরসভায় কর আদায়কারী মনিরুলের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

তানোর পৌরসভায় কর আদায়কারী মনিরুলের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

 

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীর তানোর পৌরসভার এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে কর আদায় করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে কর আদায়কারী মনিরুল ইসলাম (কচি) এর বিরুদ্ধে। কর আদায়কারী কর্মকর্তা হয়েও বছরের পর বছর কর আদায়ের কাজে ফাঁকি দিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ঘুষ নিয়ে ঠিকমত করও আদায় করেননা এই মনিরুল ইসলাম (কচি)। এতে সরকার যেমন হারাচ্ছে রাজস্ব তেমনই হুমকির মুখে পৌরসভা।

এছাড়াও মনিরুল ইসলাম ওরফে কচির বিরুদ্ধে নারী কেলেংকারীর অভিযোগ ও রয়েছে। একের পর এক যুবতি মেয়েদেরকে তার প্রেমের ফাঁদে ফেলে ইতিমধ্যে সে ৩টি বিয়েও করেছেন তার মধ্যে প্রথম এবং তৃতীয় স্ত্রী’র সাথে তার ডিভোর্স হয়েছে।

আরোও জানা যায়, রাজশাহী লক্ষিপুর এলাকায় চিকিৎসা করাতে আসা বিভিন্ন সহজ সরল মানুষকে ভয় ভীতি দেখিয়ে অর্থ আদায় এবং বিভিন্ন আবাসিক হোটেল,ক্লিনিক,ডায়াগনিষ্টিক সেন্টারে কিশোরগ্যাং এর কিছু সদস্য নিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগও রয়েছে এই মনিরুল ইসলাম (কচি)’র বিরুদ্ধে।

জানা যায়, তানোর পৌরসভার কর আদায়কারী কর্মকর্তা এই মনিরুল ইসলাম (কচি)’র বাড়ি রাজশাহীর লক্ষীপুর এলাকার জিপিওর পিছনে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মনিরুল ইসলাম (কচি)’র সরকারী নাম্বারে একাধিকবার ফোন করা হলে সাংবাদিক পরিচয় শুনে ফোন কেটে দেন।

পৌরসভার বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও পৌরবাসী অনেকেই কর দিচ্ছে না। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তানোর পৌরসভার মেয়র ইমরুল হক বলেন,যাদের পৌরকর বাকি আছে তাদেরকে কর দিতে নানান ভাবে উৎসাহ করা হয় এবং পৌর এলাকাজুড়ে মাইকিংও করে জানানো হয়।

কর আদায়কারী কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম এর নানা অভিযোগসহ পৌরসভায় কর আদায়ে অনীহা থাকায় পৌরসভার স্বাভাবিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত হচ্ছে কিনা এবিষয়ে মেয়র ইমরুল হক আরোও বলেন,মনিরুল ইসলাম দায়িত্বহীনভাবে কাজ করে নিজের কর আদায়ের কাজে ফাঁকি দিয়ে অন্যকে দিয়ে সে কাজ করায় এবং নিয়মত সে অফিসও করেনা।

Please Share This Post in Your Social Media

ads

ads



© All rights reserved © 2024
Developed by- .:: SHUMANBD ::.