এই দলটার মধ্যে প্রতিভা ছিল। তারা চ্যাম্পিয়ন হতে পারবে জানতেন বাফুফে সভাপতি। সেজন্য বয়সভিত্তিক পর্যায় থেকে তাদের নিয়ে কাজ করেছেন তারা। তিনি ভেবেছিলেন, আরও দু’বছর পরে সাফ চ্যাম্পিয়ন হবেন সানজিদা, কৃষ্ণারা।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল নেপালকে হারিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা জিতেছে। আজ মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে সাফ জয়ী দলকে আনুষ্ঠানিক অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন।
এ সময় তিনি জানিয়েছেন, এই দলটার মধ্যে প্রতিভা ছিল। তারা চ্যাম্পিয়ন হতে পারবে জানতেন বাফুফে সভাপতি। সেজন্য বয়সভিত্তিক পর্যায় থেকে তাদের নিয়ে কাজ করেছেন তারা। তিনি ভেবেছিলেন, আরও দু’বছর পরে সাফ চ্যাম্পিয়ন হবেন সানজিদা, কৃষ্ণারা।
কাজী সালাউদ্দিন বলেন, ‘আপনারা, আমরা, আমাদের দর্শক, খেলোয়াড়, সরকারের সমর্থন-সহায়তা সব মিলিয়েই তারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। জাতি হিসেবেই আমরা এটা উদযাপন করবো। আপনারা দেখেছেন, ওরা দাপট দেখিয়ে জিতেছে। এটা কোন ফ্লুক নয়।’
এ সময় বাফুফের সভাপতি বলেন, ‘এই টিমকে চ্যাম্পিয়ন করার জন্য কাজ করছিলাম। তাদের দেখে বুঝেছিলাম, প্রতিভা আছে। বয়স ভিত্তিক পর্যায়ে থেকে জাতীয় দলের জন্য তাদের প্রস্তুত করা হচ্ছিল। আমরা তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাও করেছি। তারা ২২-২৪ বছর বয়স (অভিজ্ঞ) হলে চ্যাম্পিয়ন হবে এমন ধারণা ছিল। ওরা অনেক ভালো খেলোয়াড়। দুই বছর আগেই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।’
এদিকে বাফুফের সহ-সভাপতি সাফ জয়ী দলের নারী দলের সঙ্গে থাকা এবং খুব কাছ থেকে কাজ করা মাহমুদা আক্তার কিরণকে কৃতিত্ব দিয়েছেন। নারী দলের চেয়ারম্যান এই দলটাকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন এবং বাফুফে সভাপতি পেছন থেকে সর্বাত্মক সহায়তা করেছেন।